অভি পাল(প্রতিনিধি)
যারা শীল পদবী লিখতে এত লজ্জা, এত ভয় পাই তারা কিভাবে এই শীল শক্তি পরিষদ ও শীল শক্তি ফান্ড এর নেতা হতে পারে। যদি ওনারা ওনাদের পদবী শুধরিয়ে নিয়ে শীল পদবী নামের পাশে লেখতে পারে আমাদের কোন আপত্তি নেয়। অন্যথায় আগামীতে বাংলাদেশ শীল সম্প্রদায় সুরক্ষা সংগ্রাম পরিষদকে এবং সর্বোত্তরের শীল সম্প্রদায়ের মানুষকে নিয়ে কঠোর আন্দোলনে নামব।
২৪ই আগষ্ট বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ শীল সম্প্রদায় সুরক্ষা সংগ্রাম পরিষদের উদ্যেগে পাহাড়তলী থানাধীন অন্তর্গত অলংকার মোড় হানিমুন টাওয়ারে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় এসব কথা বলেন চট্টগ্রাম মহানগর সেলুন মালিক কল্যান সমিতির সাবেক সভাপতি প্রধান অতিথি অনিল শীল।
সভাপতি বক্তব্য প্রদানকালে পিকাশ শীল সাগর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বর্তমানে কিছু ব্যক্তি ভূঁইফোড় নাম ধারী সংগঠন নাম ব্যবহার করে। শীল সম্প্রদায়ের গোষ্ঠী বা আদি নাম মুছে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তাহাদের মধ্যে প্রমাণ সহ শীল শক্তি পরিষদ ও শীল ফান্ড নামে যে সংগঠন এর ব্যানারে ও সদস্য ফরমে শীল পদবী ব্যবহার করে। তারাই তাদের পারিবারিক সদস্য আত্মীয়স্বজন মিলে এই সংগঠন পরিচালনা করে ক্ষমতাখাটিয়ে ওনারা আবার নামের পাশে শীল পদবী ব্যবহার না করে কেউ বা সুশীল কেউ বা শর্মা, রায়, বিশ্বাস, ঘোষ, মজুমদার, চৌধুরী ইত্যাদি ব্যবহার করে আসছে শীল শক্তি পরিষদ ও শীল ফান্ড সংগঠনে সাথে আমাদের কোন ব্যক্তিগত মতবিরোধ নেই। তবে যারা শীল সম্প্রদায়ের পদবী বিক্রি করে শীল লিখতে লজ্জা পাই। উক্ত ব্যক্তির কাছ থেকে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের শীল সম্প্রদায় কি ধরনের উপকার,সহযোগিতা, সুনাম পেতে পারে তা ভেবে দেখার বিষয়।
প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন রাখাল চন্দ্র শীল
অরুন শীল, সঞ্জয় শীল, সুমন শীল,অসীম শীল, উজ্জল শীল, বাবুল শীল, মুন্না শীল, দূজয় শীল, রকি শীল, রুবেল শীল, রিমন শীল, জিসান শীল, জয় শীল, রনি শীল, পরিমল শীল, হারাধন শীল, সুকুমার শীল, দীলিপ শীল, পলাশ শীল, সহদেব শীল।