
অভি পাল,প্রতিনিধি
২০০৩ সালের ১৮ নভেম্বর রাতে বাঁশখালীর সাধনপুর ইউনিয়নের শীলপাড়ায় তেজেন্দ্র লাল শীলের বাড়িতে একই পরিবারের ১১ জনকে পুড়িয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।হত্যাকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী’র সহায়তা বিতরণ সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ এমপি, অতিথি ছিলেন সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, সাবেক মেয়র আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইদুজ্জামান চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামীগের শ্রম সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম,২নং সাধনপুর ইউনিয়নের সদ্য নির্বাচিত চেয়ারম্যান কেএম সালাহউদ্দীন কামাল -সহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
হত্যাকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ৩ সদস্যকে প্রধানমন্ত্রী’র কল্যাণ তহবিল থেকে ১৫ লক্ষ টাকা করে ৪৫ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ২০০৩ সালের ১৮ নভেম্বর রাতে বাইরে থেকে ঘরে তালা লাগিয়ে গানপাউডার ছড়িয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। তাতে পুড়ে মারা যান তেজেন্দ্র লাল শীল (৭০), তার স্ত্রী বকুল শীল (৬০), ছেলে অনিল শীল (৪০), অনিলের স্ত্রী স্মৃতি শীল (৩২), অনিলের তিন সন্তান রুমি শীল (১২), সোনিয়া শীল (৭) ও চার দিন বয়সী কার্তিক শীল, তেজেন্দ্র শীলের ভাইয়ের মেয়ে বাবুটি শীল (২৫), প্রসাদি শীল (১৭), অ্যানি শীল (৭) এবং কক্সবাজার থেকে বেড়াতে আসা আত্মীয় দেবেন্দ্র শীল (৭২)।