অভি পাল,প্রতিনিধি,
বাকলিয়া থানা পুলিশ টিম কর্তৃক চোরাই যাওয়া স্বর্ণালংকার, রূপা, মোবাইল ও মূল্যবান কাপড়সহ ০২জন আসামি গ্রেফতার।
গত শনিবার বাকলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবদুর রহিমের সার্বিক নির্দেশনায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন পূবর্ক আশপাশের এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পর্যালোচনায় পরবর্তীতে বাকলিয়া থানাধীন বলিরহাট মাজার গেইট সংলগ্ন জনৈক সিরাজ সওদাগরের ভাড়াবাসা থেকে চোরাই কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম ও চোরাইকৃত মালামাল সহ গ্রেফতার করে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামি :তাসনুর বেগম(১৯) স্বামী-মোৎ খোরশেদ, পিতা-জমির উদ্দিন, মাতা-রিনা বেগম, সাং-খাজা রোড, মনির বাড়ী, থানা-চান্দগাঁও, জেলা-চট্টগ্রাম, ২। তাসলিমা বেগম(২১) পিতা-জমির উদ্দিন, মাতা-রিনা বেগম, স্বামী-মোঃ মনির হোসেন, সাং-মিনাজদী গোপালপুর, আলতাফ বয়াতীর বাড়ী, থানা-কালকিনী, জেলা-মাদারীপুর, বর্তমানে-বলিরহাট পুলিশ বিটের পরে জসিমের বিল্ডিং এর ৩য় তলার ভাড়াটিয়া, থানা-বাকলিয়া, জেলা-চট্টগ্রাম।
বাকলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবদুর রহিম বলেন,গত শুক্রবার( ২৪ জুন) বিকাল অনুমান ৪.৩০ ঘটিকার সময় ডালিম মহাজন(বাদী) তার স্ত্রী সন্তান সহ বেড়ানোর উদ্দেশ্যে কোতোয়ালী থানাধীন পলোগ্রাউন্ড মাঠে চলমান বানিজ্য মেলায় যান। অনুমানিক রাত ৮টায় স্ত্রী সন্তান সহ বাসায় ফিরে দেখেন , বাসার দরজায় লাগানো তালা নাই, দরজা খোলা এবং মালামাল এলোমেলো ও ছড়ানো ছিটানো অবস্থায় আছে। তিনি ও তার স্ত্রী বাসার মালামাল চেক করে দেখতে পান, তার বাসায় থাকা ষ্টীলের আলমারীতে রক্ষিত ০১টি স্বর্ণের নেকলেস, ০১ জোড়া স্বর্ণের কানের দুল, ০১টি স্বর্ণের আংটি, ০১ জোড়া রূপার নূপুর, ১টি মোবাইল ফোন, বিভিন্ন রং এর প্রিন্টের ব্যবহৃত (নতুন ও পুরাতন) ২০টি শাড়ি, ০১টি ব্যবহৃত ওড়না, বাচ্চার ব্যবহৃত ০৩ সেট গেঞ্জী ও প্যান্ট, সর্বমোট মূল্য ১,৫৮,১০০/- টাকা নাই।
তিনি আরো বলেন,গ্রেফতার হওয়া আসামিদের বিরুদ্ধে বাকলিয়া থানায় মামলা দায়ের করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে ।